ত্বক কি মলিন, নিষ্প্রাণ আর দাগছোপে ভরা? পোরস বড় হয়ে গেছে?
তাহলে আপনার ত্বকের দরকার একটি রিফ্রেশিং এক্সফোলিয়েটিং সল্যুশন —
The Ordinary Glycolic Acid 7% Toning Solution!
এই পিলিং টোনারটি স্কিনের উপরের মৃত কোষ সরিয়ে ত্বককে করে আরও উজ্জ্বল, মসৃণ ও দাগমুক্ত।
ত্বকের টেক্সচার উন্নত করে এবং নিয়মিত ব্যবহারে স্কিন হয়ে ওঠে ক্লিয়ার ও রিফ্রেশড।
এই টোনারটি কি কাজে ব্যবহৃত হয়?
✔ ত্বকের মরা কোষ দূর করে নতুন স্কিন টেক্সচার তৈরি করে
✔ ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করে
✔ ব্রণের দাগ, পিগমেন্টেশন ও রাফনেস হ্রাস করে
✔ বড় বড় পোরস টাইট করে ও স্কিন ফার্ম করে
✔ ত্বকে ন্যাচারাল গ্লো এনে দেয়
✔ তৈলাক্ত ত্বক ও কম্বিনেশন স্কিনের জন্য দারুণ কার্যকর
✔ Alcohol-free, cruelty-free এবং vegan formula
মূল উপাদান ও কার্যকারিতা
⁎ Glycolic Acid (7%) – ডেড স্কিন সেলস রিমুভ করে এক্সফোলিয়েট করে
⁎ Tasmanian Pepperberry Extract – ত্বকে রেডনেস বা জ্বালাপোড়া প্রতিরোধ করে
⁎ Aloe Vera & Ginseng Root – স্কিনকে সুতনু ও হাইড্রেট রাখে
⁎ pH 3.6 – কার্যকর অথচ ত্বকের জন্য তুলনামূলকভাবে সেফ ফর্মুলা
ব্যবহারের নিয়ম
▪ প্রতিদিন রাতে মুখ ধোয়ার পর একটি কটন প্যাডে সিরামটি নিয়ে মুখে ও গলায় ব্যবহার করুন।
▪ চোখের আশেপাশে ব্যবহার করবেন না।
▪ ব্যবহার শেষে ময়েশ্চারাইজার লাগান।
▪ সকালে অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন — কারণ এটি ব্যবহারে ত্বক সূর্যের প্রতি বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
▪ সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করাই যথেষ্ট।
আসল নকল কিভাবে চিনবেন?
দুঃখজনক হলেও সত্য এই সিরামটির অধিক জনপ্রিয়তার কারণে কিছু অসাধু চক্র বাজারে ছড়িয়ে দিচ্ছে নকল প্রোডাক্ট, যা আপনার ত্বকের ক্ষতির কারণ হতে পারে!
এই নকল ঠেকাতে The Ordinary এনেছে বোতল ও প্যাকেজিং-এ গুরুত্বপূর্ণ কিছু আপডেট!
এখন থেকে খুব সহজেই আপনি বুঝে নিতে পারবেন কোনটা অরিজিনাল আর কোনটা নকল।
চলুন জেনে নিই ৫টি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য:
১, বোতলের গায়ে লেভেলটি ডাবল স্টিকার যুক্ত হবে, এবং অপরটি সিঙ্গেল স্টিকার হবে।
২, বক্সের ভিতর একটি প্যাকেজ ইনসার্ট পেয়ে যাবেন, যা আগেরটিতে ছিল না।
৩, বক্সের নিচে একটি কোড থাকবে যা হুবহু বোতলের নিচেও থাকবে, কিন্তু নকল দিতে নাও থাকতে পারে।
৪, টিউবের ফিনিশিং দেখুন, নিচের ছবি দেয়া আছে।
৫, অরিজিনালটির কাঁচের বোতল অনেকটা সচ্ছ হবে এবং ভিতরের সিরাম দেখা যাবে, নকলটির বোতল একেবারে কালো হবে।

























